tag:blogger.com,1999:blog-19583320775628364712024-03-01T11:39:05.637+06:00বইচিন্তাবই বিষয়ক চিন্তাসমূহগ্রন্থগতhttp://www.blogger.com/profile/00674984669281399123noreply@blogger.comBlogger17125tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-86997432368418482822023-07-04T14:05:00.010+06:002023-07-04T14:17:09.965+06:00রাসেল রায়হানের গল্পের সংকলন ‘কয়েকজন অর্ধেক মানুষ’<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhuE3DXiqdyOWhSi1E6fYxxQC_K3fABzaNglmydig-rwbE2TGvEn1yUbHd07ob8PFSwvn0NPvu9cvs7rGHju0rlHjqYPnt1NDmwXP5j3Q1Su_PVDhB2jq6sJTk97qDAC4J0zrWcRAP1T6aoZNftyNFQQJ5LRgU4oKFMEJlm38p6v7uPviquEgGIhtk_/s600/kayekjan-ardhek-manus-rashel-rayhan.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="600" data-original-width="450" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhuE3DXiqdyOWhSi1E6fYxxQC_K3fABzaNglmydig-rwbE2TGvEn1yUbHd07ob8PFSwvn0NPvu9cvs7rGHju0rlHjqYPnt1NDmwXP5j3Q1Su_PVDhB2jq6sJTk97qDAC4J0zrWcRAP1T6aoZNftyNFQQJ5LRgU4oKFMEJlm38p6v7uPviquEgGIhtk_/s320/kayekjan-ardhek-manus-rashel-rayhan.jpg" width="240" /></a></div><br /><p><b>আলোচক: সাম্য রাইয়ান</b></p><p><br />গত চার-পাঁচদিন ধরে আস্তেধীরে পড়লাম রাসেল রায়হানের নয়টি গল্পের সংকলন ‘<b>কয়েকজন অর্ধেক মানুষ’</b>৷<br /><br />কবি রাসেল রায়হান তার প্রতিটি গল্পে ‘গল্প’ই বলতে চেয়েছেন। প্রথম গল্প ‘পেণ্ডুলাম’ একটি বীভৎস ভয়ানক গল্প। যেখানে এক শিশুর পিতা তার সামনে তার মাকে পাঁচশতবার কান ধরে উঠবস করানোর মধ্য দিয়ে অন্তিম যাত্রী করে তোলেন। ‘শুভ মৃত্যুদিন’ বন্ধুবৃত্তের বাস্তব গল্প, এরকম বন্ধু দেখা যায়। ‘একজন সুখী ঘুমকাতুরে মানুষ’ গল্পে সোসাইটি কীভাবে সুখী মানুষের সুখ নষ্ট করে সেই গল্পই লিখেছেন লেখক। ‘স্টুপিডিটি সিনড্রোম’ এক আজব গল্প! বর্তমান, অতীত, ভবিষ্যত— তিন পর্বে গল্পটি লেখা হয়েছে।<br /><br />প্রাগৈতিহাসিক গুহাচিত্র নিয়ে গল্প। এই বিষয়ে গল্প আমি এর আগে পড়েছি বলে মনে পড়ছে না। অভিনব বিষয় এবং প্রকাশ। ভালো লেগেছে৷ আরেকটা দারুণ গল্প ‘দুজন অর্ধেক মানুষ’। নায়ক সালমান শাহ’র মৃত্যুর পর তার এক তরুণ ভক্ত ঢাকায় আসে নায়ক হবার স্বপ্ন নিয়ে, তারপর সে এফডিসিতে যায়, সেখানকার দারোয়ান তাকে একটা পাবলিক টয়লেটের ক্যাশ বাক্সের চাকুরী দেয়। তবু সে অভিনয় করার আগ্রহ ছাড়ে না। গল্পে কয়েকটি ছেড়া ছেড়া দৃশ্য আমরা পাই এবং শেষে নাটকীয়ভাবে সেই তরুণ আত্মতৃপ্তি লাভ করে।</p><p><br />সবমিলিয়ে বইটা ভালোই। বানান বিশেষ ভুল নাই, শুধু মাঝে মাঝে কিছু শব্দ স্পেসহীনতার কারণে এক শব্দে পরিণত হয়েছে!<br /></p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-58810534497896841542022-12-01T20:18:00.009+06:002022-12-04T18:15:41.794+06:00গোরখোদক' - জুলকারনাইন স্বপন<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjx3C6iQkvjZshGjdNqumzHRVSAPdllxjoInQrOrMm0LOtz1BmePixvS-xW-MNkuN4qyDh2YV0ooum88adl4wl581bzkb6XZriuZyKV1z1t521rNSKxEbYQyWSwOBgyCaMOmcNR-1yvFrlaPU0uqvlVVrohRcPggwtXpBP-x9bsHntNuOqclPoJ7w/s960/gorkhodok-julkarnine-swapan.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="গোরখোদক' - জুলকারনাইন স্বপন" border="0" data-original-height="960" data-original-width="628" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjx3C6iQkvjZshGjdNqumzHRVSAPdllxjoInQrOrMm0LOtz1BmePixvS-xW-MNkuN4qyDh2YV0ooum88adl4wl581bzkb6XZriuZyKV1z1t521rNSKxEbYQyWSwOBgyCaMOmcNR-1yvFrlaPU0uqvlVVrohRcPggwtXpBP-x9bsHntNuOqclPoJ7w/w209-h320/gorkhodok-julkarnine-swapan.jpg" title="গোরখোদক' - জুলকারনাইন স্বপন" width="209" /></a></div><div><br /></div><div><br /></div><div>~ <b>মরিয়ম মেরিনা</b></div><div><br /></div><div>গোরখোদক' জুলকারনাইন স্বপনের ৬টি ছোটগল্প নিয়ে রচিত গল্পগ্রন্থ।</div><div><br /></div><div>গল্পগুলোর শব্দচয়ন, রচনাশৈলী ও প্রকাশভঙ্গি অসাধারণ। গল্পগুলোতে লেখকের আঞ্চলিক ভাষায় প্রকাশে সৌন্দর্য অনেকাংশে বাড়িয়ে দিয়েছে।</div><div><br /></div><div>প্রথম গল্প 'গহীনের প্রেম'। বৃক্ষপ্রেমী দুরন্ত কন্যা বীনা।সময়ের সাথে সাথে বীনা এবং তার প্রিয় শিউলী গাছ জীবন্ত লাশ হয়ে যায়। </div><div> </div><div>দ্বিতীয় গল্পে আর এক প্রকৃতির মানুষ মনছার। নৌকা এপার-ওপার করেই তার জীবিকা নির্বাহ। গল্পের নামকরণ তার নামেই 'মনছার খেউনি'।</div><div><br /></div><div>তৃতীয় গল্পে উঠে এসেছে 'তাহাদের জীবন' যাদেরকে নিয়ে কেউ ভাবে না সেই পথে বসা ভিক্ষুকদের কথা।</div><div> </div><div>এছাড়াও 'মোহমায়া', 'মনসা কাকা' গল্প দু'টিও অসাধারণ। </div><div><br /></div><div>আর "গোরখোদক" গল্পটির প্রধান চরিত্র 'কালু'। অসাধারণ এই গল্পটি থেকেই বইটির নামকরণ করা হয় "গোরখোদক"।</div><div><br /></div><div>ঘাসফুল প্রকাশনীর বইটির মূল্য ১৫০৳.</div><div><br /></div><div>আশা করছি, অসাধারণ এই বইটি পাঠক প্রিয়তা অর্জন করবে। সবশেষে লেখকের জন্য অনেক শুভকামনা রইল।</div>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-78416286054654921352022-03-16T00:17:00.043+06:002022-10-10T00:34:05.367+06:00চাকমা লোকসাহিত্য - নন্দলাল শর্মা<div class="separator" style="clear: both;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEif9X-tCyuCFzYX82b8xT9IUSY-n6pao26cwwvAwNOgcORpJLWg0uacfmBOQI5xPJYmWaURtAOqbGGOh2shlkeSG-rDXT412WxYfOZ-iZXx2DVyGlsYnv5YvbxCERieWlng4UjfAXIhD_6NLbldwQzfEk6lFBGjwXvK59H7LKPCwM7QzY3PHxdLwA/s4160/IMG_20220925_095627.jpg" style="display: block; padding: 1em 0px; text-align: center;"><img alt="চাকমা লোকসাহিত্য - নন্দলাল শর্মা" border="0" data-original-height="4160" data-original-width="3120" height="400" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEif9X-tCyuCFzYX82b8xT9IUSY-n6pao26cwwvAwNOgcORpJLWg0uacfmBOQI5xPJYmWaURtAOqbGGOh2shlkeSG-rDXT412WxYfOZ-iZXx2DVyGlsYnv5YvbxCERieWlng4UjfAXIhD_6NLbldwQzfEk6lFBGjwXvK59H7LKPCwM7QzY3PHxdLwA/w300-h400/IMG_20220925_095627.jpg" title="চাকমা লোকসাহিত্য - নন্দলাল শর্মা" width="300" /></a>
</div>
জাতির সাংস্কৃতিক সম্পদ লোকসাহিত্য৷ এর যথার্থ কোন সংজ্ঞা নেই৷ মূলত কোন ব্যক্তি
নয়, সমষ্টির সৃষ্টি৷ মৌখিক ধারা অনুসরন করে বলে লিখিত রূপ থাকে না৷ চাকমা জাতীর
সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, আশা-আকাঙ্খার চিত্র পাওয়া যায়, তাঁদের নিজস্ব লোকসাহিত্যে৷<div><br /></div><div>চাকমারা অনেক প্রাচীন কাল থেকে সভ্যজাতি৷ তাদের সুমহান সংস্কৃতির চিহ্ন নিজস্ব
লোকসাহিত্যে স্পষ্টভাবে প্রকাশিত৷ এর রূপ ব্যাপক৷ ছড়া, গান, প্রবাদ, ধাঁধাঁ
ইত্যাদি রূপে চাকমা লোকসাহিত্য বেশ সমৃদ্ধ৷ এই বিষয়ে তথ্যসমৃদ্ধ বই চাকমা
লোকসাহিত্য, লিখেছেন নন্দলাল শর্মা৷</div><div><br /></div><div>মোট আটটি অধ্যায়ে চাকমা জাতির লোক ঐতিহ্যের নানারকম উদাহরণ দিয়েছেন৷ লেখক বেশ পরিশ্রম করে তথ্য প্রমাণ যে উপস্থিত করেছেন, তা বোঝা যায়৷ আয়তন ছোট হলেও আগ্রহী পাঠককে তৃপ্ত করতে পারবে৷</div><div><br /></div><div> ※※※※※※※※</div><div>চাকমা লোকসাহিত্য</div><div>নন্দলাল শর্মা</div><div>প্রকাশকাল: ২০০৯</div><div>প্রচ্ছদ: সব্যসাচী হাজরা</div><div>প্রকাশনী: সূচীপত্র, ঢাকা</div><div>পৃষ্ঠা: ৮৬</div><div>মূল্য: ১৫০ টাকা</div><div>ISBN: 984-70022-0109-4
</div>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-74526153005354822602022-03-02T21:57:00.006+06:002022-10-08T22:00:51.427+06:00কয়েকটা কবিতা ও কাব্য নিয়ে সাম্য রাইয়ানের পাঁচটি পাঠপ্রতিক্রিয়া - ২<div dir="auto"><div dir="auto"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEgDiBeynAaPQrUSMXYJND3Yi_LHxAhl8WDzB0bHsKWtatk6En10jU4ieIdVhHsSjIXRwZVpxKFWexHM5aJ6DZ0JUuAVvNzYGO3WoWKb9gx3fSRQh0TkojGthfiEBETFX6glY2J5rfCh6sVU-NRl_2pGYHeX8sbbvrUKLBTpFG2CC3A-v_46miNrxA=s800" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="কয়েকটা কবিতা ও কাব্য নিয়ে সাম্য রাইয়ানের পাঁচটি পাঠপ্রতিক্রিয়া - ২" border="0" data-original-height="600" data-original-width="800" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEgDiBeynAaPQrUSMXYJND3Yi_LHxAhl8WDzB0bHsKWtatk6En10jU4ieIdVhHsSjIXRwZVpxKFWexHM5aJ6DZ0JUuAVvNzYGO3WoWKb9gx3fSRQh0TkojGthfiEBETFX6glY2J5rfCh6sVU-NRl_2pGYHeX8sbbvrUKLBTpFG2CC3A-v_46miNrxA=s16000" title="কয়েকটা কবিতা ও কাব্য নিয়ে সাম্য রাইয়ানের পাঁচটি পাঠপ্রতিক্রিয়া - ২" /></a></div><br /> </div><div dir="auto"> </div><div dir="auto"> </div><div dir="auto">৬)</div><div dir="auto"><b>বালিঘর ও প্রতিটি ভোরের গান</b></div><div dir="auto">শাহেদ শাফায়েতের সম্ভবত একমাত্র প্রকাশিত বই। এ বইতে শুধু কবিতাই নয়, দবালিঘর' শিরোনামে আছে একটি কাব্যনাটক, যা তাঁর কবিতারই আরেক রূপ।তাঁর কবিতায় মূলত বাঙলা-গ্রামের শান্ত, নিবিড় বর্ণনা ও প্রকৃতি-প্রতিবেশের গভীরতম পর্যবেক্ষণ পাওয়া যায়।শাহেদ শাফায়েত সেই রকম কবি যিনি শব্দ, বাক্য কিংবা ধ্বণির বাগাড়ম্বরের বিপরীতে থেকে কবিতা' যাপন করেন।</div><div dir="auto"><br /></div><div dir="auto">(৭)</div><div dir="auto"><b>অ্যাকোয়ারিয়াম</b></div><div dir="auto">অমিতাভ দাসের কবিতাবই। আমার হাতে দ্বিতীয় সংস্করণ। এই সংস্করণে পূর্বের ১২টির সাথে যুক্ত হয়েছে ১৩টি কবিতা। এই বর্ধিত সংস্করণ আমার কাছে মোটাদাগে ভাল লাগে নি। প্রথমাংশের ১২টিতে বিষয় ও শব্দের বৈচির্ত্য আছে; আছে কাব্যিকতা। সেই তুলনায় দ্বিতীয়াংশ হালকা মনে হয়েছে। এর প্রায় প্রতিটি কবিতার বিষয় একটাই, না পাওয়া নারী। যার চলে যাওয়াকে কবি নানান শব্দ ও বাক্যে প্রকাশ করছেন বারবার। বহুব্যবহারে ক্লিষ্ট পংক্তির ব্যবহারে কিছু কবিতা আক্রান্ত।</div><div dir="auto"><br /></div><div dir="auto">(৮)</div><div dir="auto"><b>চাঁদিপুর সিরিজ</b></div><div dir="auto">চাঁদিপুর ভ্রমণের স্মৃতি ও অভিজ্ঞতা নিয়ে অমিতাভ দাসের কবিতা ও দিনলিপির সংকলন এ বই। কয়েকবার পড়েছি। ভাল লেগেছে।</div><div dir="auto">সহজ ভাষায় সরল পর্যবেক্ষণের প্রকাশ ঘটেছে এ বইয়ে ৷তবে এ বইয়ের 'কবিতা' ও 'দিনলিপি'-র মধ্যে ¯পষ্টত পার্থক্য বুঝতে পারি নি! পুরোটাই 'দিনলিপি' মনে হয়েছে ৷</div><div dir="auto"><br /></div><div dir="auto"><br /></div><div dir="auto"><br /></div><div dir="auto">(৯)</div><div dir="auto"><b>নুনের আঘ্রাণ</b></div><div dir="auto">নাভিল মানদারের তৃতীয় কবিতাবই। এ বইয়ের কবিতা, তার শব্দ, চিরায়ত ব্যকরণ ফর্ম ঐ প্রথা-গতানুগতিক ভঙ্গি অস্বীকার করেবরাবরের মতোই এমনভাবে বিন্যস্ত, যেখানে আপাত সারল্যের আড়ালে তার ভাষা হয়ে ওঠে বহুমাত্রিক চিহ্নের আধার। আনত, গভীর সুরের এ বই প্রকৃতপ্রস্তাবে পাঠকের দীর্ঘ মনোযোগের দাবি রাখে।</div><div dir="auto"><br /></div><div dir="auto"><br /></div><div dir="auto">(১০)</div><div dir="auto"><b>গার্হস্থ্য'</b></div><div dir="auto">অনুপ চণ্ডালের দ্বিতীয় কবিতাবই। প্রয়োজনীয় পরিমিতিবোধের কারণে একটি শব্দও কবিতার ভাব ও সুরকে ক্ষুন্ন করতে পারে নি। বরং অসাধারণ দ্যোতনা সৃষ্টি করেছে। বইজুড়ে পাওয়া যায় অনেক দুর্লভ,ও সহজ সুন্দর উপমার বিন্যাস। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বইটি দপোয়েটিক এপ্রোচ' ধরে রাখতে পেরেছে।</div><div dir="auto"> </div><div dir="auto"> </div><div dir="auto"># <a href="https://baichinta.blogspot.com/2022/01/sammo-raian-kobita-path-protikria1.html">কয়েকটা কবিতা ও কাব্য নিয়ে সাম্য রাইয়ানের পাঁচটি পাঠপ্রতিক্রিয়া - ১ </a><br /></div></div> Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-34441911138198630442022-02-19T22:23:00.004+06:002022-02-19T22:23:35.371+06:00আরেক ফাল্গুন: জহির রায়হান <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhebpKZEAnL9eSYFo59nQsm9sWYdEd3LtussQ_GOXHtlHaKgOzbXTCp_2-JcVXjJBKjnBm5Ci9KAuoZzCyLlmdklKeT0WkxXTpgCxbFjioGledJ7jp34uDAuEvATruud512Bd02qVc3q7w/s500/jahir-raihan-arek-falgun.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="500" data-original-width="316" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhebpKZEAnL9eSYFo59nQsm9sWYdEd3LtussQ_GOXHtlHaKgOzbXTCp_2-JcVXjJBKjnBm5Ci9KAuoZzCyLlmdklKeT0WkxXTpgCxbFjioGledJ7jp34uDAuEvATruud512Bd02qVc3q7w/s320/jahir-raihan-arek-falgun.jpg" width="202" /></a></div><br /><p><b>~ আলোচনায়: নুসরাত জাহান</b></p><p><br /></p><p>হুমায়ুন আজাদ বলেছেন - </p><p></p><blockquote>জহির রায়হান সম্ভবত বাংলাদেশের একমাত্র কথাসাহিত্যিক যার উদ্ভবের পেছনে আছে ভাষা আন্দোলন। যদি বায়ান্ন’র একুশ না ঘটতো তবে জহির রায়হান হয়তো কথাশিল্পী হতেন না।</blockquote><p></p><p><br /></p><p>ভাষা আন্দোলনের মাত্র ৩ বছর পর ১৯৫৫ সালে ভাষা শহীদদের স্মরণে ২১শে ফেব্রুয়ারিতে সরকারি বাধা অমান্য করে একদল তরুণ-তরুণীর শহীদ দিবস পালন, অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মান, মিছিল ও কারাবরণ এসব ঘটনা নিয়েই জহির রায়হানের ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক প্রথম উপন্যাস <b>'আরেক ফাল্গুন'</b>।</p><p>ছোট্ট এ উপন্যাসটি যেমন প্রথমবার ২১শে ফেব্রুয়ারি 'শহীদ দিবস' উদযাপনের লড়াই এবং তৎকালীন অবস্থা সম্পর্কে ধারণা দিবে তেমনি যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে জেগে উঠবার আকাঙ্খা সৃষ্টি করবে পাঠক হৃদয়ে।</p><p><br /></p><p>**********</p><p>বই: <b>আরেক ফাল্গুন</b></p><p>লেখক: <b>জহির রায়হান </b></p><p>প্রকাশকাল: ১৯৬৯</p><p>প্রকাশনী: অনুপম প্রকাশনী</p><div><br /></div>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-21546675429223951112022-02-07T19:50:00.006+06:002022-02-07T19:53:03.033+06:00আহমেদ তানভীর সম্পাদিত ‘ৎ’ (খণ্ড-ত) পত্রিকা<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEhS2f7xS_vzmyY92tY4RuiK0RT0WFsU1SaNMMQ_etFNldabedBZghvNAvzsOonZviNpNBTVMVHSyeMfAGIRcLGoKpDVlKCr5ufo8bPayIzxdIONDwCfzxNAzVfOvjS-Vwzk8Z8Ct63A6czXo_Ms3eYpc5NTW7Vnm_-OSExTA6W5kvVUh1kBQmOMCQ=s1440" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="আহমেদ তানভীর সম্পাদিত ‘ৎ’ (খণ্ড-ত) পত্রিকা" border="0" data-original-height="1440" data-original-width="1080" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEhS2f7xS_vzmyY92tY4RuiK0RT0WFsU1SaNMMQ_etFNldabedBZghvNAvzsOonZviNpNBTVMVHSyeMfAGIRcLGoKpDVlKCr5ufo8bPayIzxdIONDwCfzxNAzVfOvjS-Vwzk8Z8Ct63A6czXo_Ms3eYpc5NTW7Vnm_-OSExTA6W5kvVUh1kBQmOMCQ=s16000" title="আহমেদ তানভীর সম্পাদিত ‘ৎ’ (খণ্ড-ত) পত্রিকা" /></a></div><p><br /></p><p><b>আলোচক: সাম্য রাইয়ান</b></p><p> হাতে পেলাম আহমেদ তানভীর সম্পাদিত ‘ৎ’ (খণ্ড-ত) এর পঞ্চদশ সংখ্যা৷ ইতোপূর্বে পত্রিকাটির একাধিক সংখ্যা পড়ার সুযোগ হয়েছিলো৷ সেগুলো ছিলো ক্ষীণকায়৷</p><p>কিন্তু এবারের সংখ্যাটি বিশালাকার! ১৩টি গল্প, ৩৩টি কবিতার পাশাপাশি প্রবন্ধ-নিবন্ধ, আঞ্চলিক ভাষার সাহিত্য, ঐতিহ্য, সাক্ষাৎকার, স্মৃতিচারণ, ভ্রমণগদ্য, মুক্তগদ্য, গ্রন্থালোচনা নিয়ে ১৮৪ পৃষ্ঠার এত বড় আয়োজন করা কী যে ঝক্কির কাজ তা লিটলম্যাগ সম্পাদকমাত্রই জানেন৷</p><p><br /></p><p>খণ্ড-ত'র জন্য শুভকামনা…</p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-32367257788068912132022-02-02T12:33:00.006+06:002022-02-07T20:00:04.310+06:00মডার্ন ও পোস্টমডার্ন বিতর্ক : মলয় রায়চৌধুরী<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEhX3KlDtc1RWLIwBQ2X82xMGW4jGfKY_3LIDzlzxvzulTsqlROQlGA_6G9LXIuLBeHFqswFg-1bm0GcdHeHRfoPBeW9Yf36HKcdaC7x6IQvzmdjeipicNuy32pP26yTkDM2I7WKBw0a7C4_rPlHioQWkS8NFCHJczjA-1tV5ZjVus7wIwtrdoEseg=s500" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="মর্ডান ও পোস্টমর্ডান বিতর্ক : মলয় রায়চৌধুরী" border="0" data-original-height="500" data-original-width="318" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEhX3KlDtc1RWLIwBQ2X82xMGW4jGfKY_3LIDzlzxvzulTsqlROQlGA_6G9LXIuLBeHFqswFg-1bm0GcdHeHRfoPBeW9Yf36HKcdaC7x6IQvzmdjeipicNuy32pP26yTkDM2I7WKBw0a7C4_rPlHioQWkS8NFCHJczjA-1tV5ZjVus7wIwtrdoEseg=w204-h320" title="মর্ডান ও পোস্টমর্ডান বিতর্ক : মলয় রায়চৌধুরী" width="204" /></a></div><br /><p>পোস্ট মর্ডানিজম কাকে বলে, এ নিয়ে বিতর্ক বহুকালীন। হাংরি আন্দোলন থেকে উঠে আসা মলয় রায়চৌধুরী নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখেননি কোনো বিশেষ আন্দোলনের সঙ্গে। বিশেষ পরিধির বিস্তৃতি ছড়িয়ে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং একই সঙ্গে ধ্বংসের মুখেও ছুটে চলেছেন। তাঁর পোস্টমডার্ন ভাবনায় সময়কে নয়, গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে পরিসরকে। ইউরোপের দার্শনিকরা মডার্ন ভাবকল্পটিকে সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্লেষণ করেছিলেন। তার প্রধান কারণ আব্রাহামিক চিন্তায় পরিসরের পরিবর্তে সময়কে প্রাধান্য দিয়ে বলা হয়েছে যে, তার একটি রেখা বরাবর এগিয়ে যাওয়াই দস্তুর। এই এগিয়ে থাকা আর পিছিয়ে পড়া দর্শনভাবনার কারণে ইউরোপের মনে হয়েছিল যে বহু দেশের সমাজ-সংস্কৃতি তাদের তুলনায় পিছিয়ে। </p><p>প্রবাল দাশগুপ্ত তাই পোস্টমডার্ন শব্দটির বাংলা ‘উত্তরাধুনিক’ করেননি; উনি একটা নতুন শব্দ দিয়েছেন মলয়কে এবং তা হল ‘অধুনান্তিক’। মলয় রায়চৌধুরী পাশ্চাত্যের আধুনিকতাবাদের পৃষ্ঠপটে পোস্টমডার্ন ভাবকল্পটি আলোচনা করেননি। বরং তিনি সমাজ-সংস্কৃতিকে পরিসর রূপে গ্রহণ করেছেন এবং ইউরোপীয় ভাবকল্পের সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি সাহিত্যের ক্ষেত্রে ভাবকল্পটি প্রয়োগ করে বলেছেন যে ইউরোপীয় ধারণার প্রেক্ষিতে ‘অধুনান্তিক’ হল প্যারাডাইম শিফট। আধুনিকতা যদি সাজানো বাগান হয়, তা হলে অধুনান্তিক নিঃসন্দেহে সাজানো বাগানের পরের স্টপ। প্রসঙ্গত, প্যারাডাইম শব্দটি কবিতার ক্ষেত্রে প্রথম প্রয়োগ করেছিলেন জীবনানন্দ দাশ। এই বই আধুনিক থেকে উত্তরাধুনিক হয়ে অধুনান্তিক হওয়ারই আখ্যান।</p><p><br /></p><p>**********</p><p><b>মডার্ন ও পোস্টমডার্ন বিতর্ক</b></p><p><b>মলয় রায়চৌধুরী</b></p><p>প্রচ্ছদ শিল্পী : সুদীপ্ত দত্ত</p><p>প্রকাশনী: প্রতিভাস, কলকাতা।</p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-49860851385709227182022-02-01T13:33:00.006+06:002022-02-02T12:56:09.566+06:00দৃষ্টিপাত: যাযাবর (বিনয় মুখোপ্যাধায়)<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEhELM9DTfv0pC_4WkErcYLueAMtjefUTBj6Va4Mo_UmfJPOBQiresI-QDRuKvSPHAKQrtSx3RUYijgdK-5kdzunPt3etA4w9OlV_K9hmiYGCQHyYV40726VeMDprPmYpFNOATzgQNEFJUTIE7uIKyNlH0mejHnc5B0NyyN3jnopgiCrmhTTEdQOEg=s500" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="দৃষ্টিপাত: যাযাবর (বিনয় মুখোপ্যাধায়)" border="0" data-original-height="500" data-original-width="326" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEhELM9DTfv0pC_4WkErcYLueAMtjefUTBj6Va4Mo_UmfJPOBQiresI-QDRuKvSPHAKQrtSx3RUYijgdK-5kdzunPt3etA4w9OlV_K9hmiYGCQHyYV40726VeMDprPmYpFNOATzgQNEFJUTIE7uIKyNlH0mejHnc5B0NyyN3jnopgiCrmhTTEdQOEg=w209-h320" title="দৃষ্টিপাত: যাযাবর (বিনয় মুখোপ্যাধায়)" width="209" /></a></div><p><br /></p><p><b>আলোচক: মরিয়ম মেরিনা</b></p><p><br /></p><h3 style="text-align: left;">মূল ভাবনাঃ</h3><p><br /></p><p>বইটি গদ্যশৈলীর। এখানে ইতিহাস, ঐতিহাসিক স্থান, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, তৎকালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সমসাময়িক ঘটনার অসাধারণ প্রকাশ। এর সাথে ঐতিহাসিক চরিত্রগুলোও স্পষ্ট। </p><p><br /></p><p>এছাড়াও ছিল, আরাধকারের প্রেমের ব্যর্থতা। সেখানে লেখক নারীদেরকে বা সুনন্দা নারী বলে কটাক্ষ করে বলেন,</p><p><br /></p><p></p><blockquote>'সে নারী, প্রেম তার পক্ষে একটা সাধারণ ঘটনা মাত্র। আবিষ্কার নয়, যেমন পুরুষকের কাছে।'</blockquote><p></p><p><br /></p><p>অন্যত্র আবার বলেছেন,</p><p><br /></p><p></p><blockquote>পুরুষেরা যেমন গৃহিণীদের উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল নয়, তেমনি নারীর কাছে স্বামীর গুরুত্ব ভর্তৃকারূপে নয়, বন্ধুরূপে।</blockquote><p></p><p><br /></p><p>লেখকের তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ, আলোচনা ও উপস্থাপনা বইটির পাঠকপ্রিয়তার কারণ।</p><p><br /></p><p>**********</p><p><br /></p><p>বইঃ দৃষ্টিপাত</p><p>লেখকঃ যাযাবর (বিনয় মুখোপ্যাধায়)</p><p>প্রকাশকঃ মোঃ আলাউদ্দিন সরকার </p><p>প্রচ্ছদঃ ধ্রুব এষ</p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-35552288887853881922022-01-28T14:44:00.002+06:002022-02-02T12:56:09.566+06:00ছোটোলোকের জীবন : মলয় রায়চৌধুরী<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEgDls3sN4Yi5_SzmERb9-dk1DOxJv7-Q7FkKZ2bvCzEwmIWDwfiQxYFmtSjMXDdlh2NxqplmlMemFuXoTe-nkgwKk15quoDWVTk-3avq3llcPRdkkkNvnIDfcGA2Ei-2HdYUD4o6cZeAlJOMqS-EjEKqitJSRKdcA7tvxT1grTDUslRI9xG4370Iw=s1280" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="816" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEgDls3sN4Yi5_SzmERb9-dk1DOxJv7-Q7FkKZ2bvCzEwmIWDwfiQxYFmtSjMXDdlh2NxqplmlMemFuXoTe-nkgwKk15quoDWVTk-3avq3llcPRdkkkNvnIDfcGA2Ei-2HdYUD4o6cZeAlJOMqS-EjEKqitJSRKdcA7tvxT1grTDUslRI9xG4370Iw=s320" width="204" /></a></div><p></p><p>যে লেখকের কলমের ভরকেন্দ্রে থাকে মনস্থিতির বোধ ও উপলব্ধি, একাকিত্বের প্রকাশ্য জবানবন্দি, তাঁর সামনে দাঁড়ানোর আগে তাই আড়াল খুঁজতে হয়। প্রচলিত জনপ্রিয় সাহিত্যের সেই ‘আরাম’ বোধটা তখন হারিয়ে যায় দুম করে। কারণ ভিন্ন ধারার, ভিন্ন আঙ্গিকের সততা এতটাই তীব্র এবং অসহনীয়। ‘<b>ছোটোলোকের জীবন</b>’ আত্মজীবনী হলেও এ লেখায় উঠে এসেছে তার চেয়েও বেশি কিছু। কী ভাবে মলয় রায়চৌধুরী তাঁর লেখায় আত্মপ্রক্ষেপণ ঘটিয়েও নিরপেক্ষ হয়ে যান, সামাজিক ঘটনার দ্রষ্টা হন, নির্মম সমালোচনায় শাণিত ইস্পাত হয়ে ওঠেন, তাঁর এই আত্মজীবনী পড়লে টের পাওয়া যায়। মলয় রায়চৌধুরীর যা পশ্চাৎপট, এই বই পড়ে বুঝতে পারা যায়, তা সাধারণ কলকাতাবাসী ঘটি বা বাঙাল মধ্যবিত্তের কল্পনার অতীত। সাবর্ণ রায়চৌধুরীদের পড়ন্ত আভিজাত্যের বিলীয়মান ছায়া ছেড়ে পাটনার অন্ত্যজ ও অতিদরিদ্র মুসলমান পরিবার অধ্যুষিত ইমলিতলার বস্তিপাড়া ঘুরে মলয় যেখানে পৌঁছোলেন, সেই সফর সময়সাপেক্ষ এবং কেটে যেতে পারে গোটা জীবনও। মলয় জীবন আরম্ভ করেছিলেন নোট পোড়ানোর চাকরি দিয়ে; তার পর ভারতের গ্রামগঞ্জ দেখার লোভে সেই সরকারি চাকুরি ছেড়ে চল্লিশ বছর যে ভাবে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করলেন তার আকর হয়ে উঠেছে ‘ছোটোলোকের জীবন’।</p><p><br /></p><p>**********</p><p><b>ছোটোলোকের জীবন</b></p><p><b>মলয় রায়চৌধুরী</b></p><p>প্রচ্ছদ শিল্পী : সুদীপ্ত দত্ত</p><p>প্রকাশনী: প্রতিভাষ, কলকাতা৷</p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-25605108105541974952022-01-27T12:22:00.013+06:002022-02-02T12:56:09.565+06:00কয়েকটা কবিতা ও কাব্য নিয়ে সাম্য রাইয়ানের পাঁচটি পাঠপ্রতিক্রিয়া - ১<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEgDiBeynAaPQrUSMXYJND3Yi_LHxAhl8WDzB0bHsKWtatk6En10jU4ieIdVhHsSjIXRwZVpxKFWexHM5aJ6DZ0JUuAVvNzYGO3WoWKb9gx3fSRQh0TkojGthfiEBETFX6glY2J5rfCh6sVU-NRl_2pGYHeX8sbbvrUKLBTpFG2CC3A-v_46miNrxA=s960" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="কয়েকটা কবিতা ও কাব্য নিয়ে সাম্য রাইয়ানের পাঁচটি পাঠপ্রতিক্রিয়া" border="0" data-original-height="720" data-original-width="960" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEgDiBeynAaPQrUSMXYJND3Yi_LHxAhl8WDzB0bHsKWtatk6En10jU4ieIdVhHsSjIXRwZVpxKFWexHM5aJ6DZ0JUuAVvNzYGO3WoWKb9gx3fSRQh0TkojGthfiEBETFX6glY2J5rfCh6sVU-NRl_2pGYHeX8sbbvrUKLBTpFG2CC3A-v_46miNrxA=w320-h240" title="কয়েকটা কবিতা ও কাব্য নিয়ে সাম্য রাইয়ানের পাঁচটি পাঠপ্রতিক্রিয়া" width="320" /></a></div><p></p><p><br /></p><h3 style="text-align: center;">কয়েকটা কবিতাবই নিয়ে সাম্য রাইয়ানের পাঁচটি পাঠপ্রতিক্রিয়া</h3><h3 style="text-align: center;">- পর্ব ১ -</h3><p><br /></p><p><i><span style="color: #38761d;">কবি সাম্য রাইয়ান তাঁর পঠিত কয়েকটি কবিতা ও কবিতাবই নিয়ে ২০১৫-এ ফেসবুকে কিছু মতামত লিখেছিলেন। সেই মতামতগুলোর সংকলন 'বইচিন্তা' হিসেবে প্রকাশ করা হল। কবি ও কবিতা প্রসঙ্গে এই পরিমিত মন্তব্যগুলো বই বিষয়ক চিন্তার মার্জিত নিদর্শন। স্বল্প কথায়, স্বল্পায়াসে কোন একটি বই এবং তার ভাববস্তু সম্পর্কে এরকম সুনির্দিষ্ট ও পরিশীলিত মন্তব্য লিখন ও প্রকাশ এক মননশীল বুদ্ধিদীপ্ত ঘটনা। বই বিষয়ক ভাবনাগুলো প্রকাশ করার অনুমতি দেয়ার জন্য সাম্য রাইয়ানকে ধন্যবাদ।</span></i></p><p><br /></p><p style="text-align: center;">(১)</p><p style="text-align: center;"><br /></p><h3 style="text-align: center;">ঘোড়া ও প্রাচীর বিষয়ক </h3><p><br /></p><p>শাহ মাইদুল ইসলামের একমাত্র প্রকাশিত বই। অসংখ্য অসমাপ্ত অসম্পূর্ণ বাক্যের সমাহার, যা সেতুটির শেষ অব্দি পৌঁছে দেয় না বরং অসমাপ্ত অংশে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়। শব্দের বাগাড়ম্বর নেই। দ্যুতিময় পংক্তির ছড়াছড়ি। অপ্রয়োজনীয় শব্দের কচকচানি নেই। ভাবের গভীরতা আছে। তার সাথে আছে ভাবের জটিলতাও। ঘোর লেগে যায়।</p><p><br /></p><p style="text-align: center;">(২)</p><p style="text-align: center;"><br /></p><h3 style="text-align: center;">অব্যক্ত সন্ধির দিকে</h3><p><br /></p><p>বিধান সাহার একমাত্র প্রকাশিত বই। পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল যেন একটিই কবিতা পড়ছি। উদ্ভট কথাবার্তা লিখে কবিতা নামে চালিয়ে দেয়ার প্রবনতা অনুপস্থিত। প্রতিটি কবিতার ভেতরে গল্প আছে। কিছু কবিতায় খুব নিবিড়ভাবে আমি'-র উপস্থিতি ভালো লেগেছে। কিছু কবিতা চমৎকৃত করেছে।</p><p><br /></p><p style="text-align: center;">(৩)</p><p style="text-align: center;"><br /></p><h3 style="text-align: center;">একদিন কথাকীর্তনের রাতে</h3><p><br /></p><p>শাহীন মোমতাজের সম্ভবত একমাত্র কবিতাবই। কিছু কবি থাকেন না, যারা নরম্যালি ভালোই লিখেন, ঐরকম কবি মনে হয় আমার তাঁকে। কিছু কবিতা বেশ ভালো লেগেছে। মনে হয় তিনি লিখেছেন তাঁরই জীবনচিত্র; আহত আত্মার গান। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ বোধহয়, তাঁর সুর নমিত, আনত এবং ধ্রুপদী।</p><p><br /></p><p style="text-align: center;">(৪)</p><p style="text-align: center;"><br /></p><h3 style="text-align: center;">সুখী ধনুর্বিদ</h3><p><br /></p><p>রাসেল রায়হানের একমাত্র প্রকাশিত বই। অনুমান, এই বইটির নাম 'দা ফাইভ মিনিটস অব এ মাইম আর্টিস্ট' হবার কথা ছিলো। এ নামে একটি প্রচ্ছদও ফেইসবুকে দেখেছিলাম। কবিতাজুড়ে সাধারণ কথাবার্তা, শব্দের বাগাড়ম্বর নেই। প্রায় সমস্ত কবিতায় দর্শিত বিষয়াবলীকে অসাধারণ মাত্রা দেবার চেষ্টা স্পষ্ট। </p><p><br /></p><p style="text-align: center;">(৫)</p><p style="text-align: center;"><br /></p><h3 style="text-align: center;">ঘুমের ঘুঙুর</h3><p><br /></p><p>শাফি সমুদ্রের একমাত্র প্রকাশিত কবিতাবই। পুরো বইটিতে অনেক কাব্যিক পংক্তির বিন্যাস চোখে পড়ে। কিছু কবিতায় ভাবের যোগ খুব একটা নেই। কবিতায় একধরনের অহংয়ের ছাপ পাওয়া যায়। এটার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আমি নির্জ্ঞান। কবিতাগুলো গড় ভালো। তবে বেশ কয়েকটি কবিতাকে আমার কাছে ভাবের অসমাপ্ত প্রকাশ মনে হয়েছে।</p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-54021915075371346602022-01-26T15:16:00.006+06:002022-02-02T12:56:09.566+06:00প্রেম: নিকোলাস লেসকফ<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEg9Bi3J3JWkOm6EetmDybfgsaUpuy71R5lTJeYbFBBG33i51Ef7rxr1yqGB6PcjLcIsfM4PL4zb4IQDkvLIvGaLri9InBnoe_IWuGqkH8umUFeP8qWugaNIdb2d7InmccNIq0pVUYCk2-buCUbuA3CkeYXS2yEsfvKb-sGRTf4BHvo1vYhDy0sLWQ=s640" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="360" data-original-width="640" height="180" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEg9Bi3J3JWkOm6EetmDybfgsaUpuy71R5lTJeYbFBBG33i51Ef7rxr1yqGB6PcjLcIsfM4PL4zb4IQDkvLIvGaLri9InBnoe_IWuGqkH8umUFeP8qWugaNIdb2d7InmccNIq0pVUYCk2-buCUbuA3CkeYXS2yEsfvKb-sGRTf4BHvo1vYhDy0sLWQ=s320" width="320" /></a></div><p><br /></p><p><b>আলোচক: মরিয়ম মেরিনা</b></p><p><br /></p><p><b>মূল কাহিনী</b>—</p><p>পরকীয়া- সর্বহারা- মৃত্যু।</p><p><br /></p><p><b>প্রিয় লাইন</b>:</p><p><br /></p><p>১. আমার মনে কোন সন্দেহ নেই, সামান্যতম স্পর্শকাতরতা যার হৃদয়ে আছে তার কাছে আপনি সান্ত্বনার চিরন্তন উৎস। </p><p><br /></p><p>২. সোনালি চুলের কোমল মাথাটি দেখিনু জানালা দিয়া,</p><p> কুগ্রহ মোর, ঘুমোওনি তুমি? আবার ভাঙিবে হিয়া—!</p><p>বুকের ভিতর জড়ায়ে রাখিব মম গুণ্ঠনে, প্রিয়া।</p><p><br /></p><p>৩. তোমাতে-আমাতে দুজনাতে কত না দীর্ঘ শরৎ-হেমন্তের রাত কাটিয়েছি পাশাপাশি বসে, তোমাতে-আমাতে কত না আনন্দে সময় কাটিয়েছি কত না হেলাফেলায়; এই বিরাট বিশ্ব থেকে তোমাতে আমাতে মানুষ ওপারে পাঠিয়েছি নিষ্ঠুর মৃত্যুর ভিতর দিয়ে।</p><p><br /></p><p>**********</p><p>বইঃ প্রেম</p><p>লেখকঃ নিকোলাস লেসকফ</p><p>অনুবাদঃ সৈয়দ মুজতবা আলী</p><p>প্রকাশকঃ মো.আলাউদ্দিন সরকার </p><p>দ্বিতীয় সংস্করণ-অক্টোবর ২০২০</p><p>প্রচ্ছদঃ ধ্রুব এষ</p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-77070006502958862802022-01-25T15:18:00.003+06:002022-02-02T12:56:09.566+06:00আহমদ ছফা লিখিত "দোলাে আমার কনক চাঁপা"
<div style="text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEia9hIjP_qu1ZM_sLaW0doPEQLmNZK0p4iBjnTgQJc_VC2Z2dbfqZrm6o_b1pfZ2HqpBPqiPjqNxmomQ8kTUcgPVjLvgUr6V78WRyq4VEv3FIaDUcckWnAVa105cweHYENvkAhNmmGVq-aYXfnY7xFBB-xJe2rgjIxXMrcJ4rCy-X73yzByK9PtpnKZ=s650" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="আহমদ ছফা রচিত শিশু কিশোরদের জন্য গল্পের বই "দোলাে আমার কনক চাঁপা"" border="0" data-original-height="650" data-original-width="400" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEia9hIjP_qu1ZM_sLaW0doPEQLmNZK0p4iBjnTgQJc_VC2Z2dbfqZrm6o_b1pfZ2HqpBPqiPjqNxmomQ8kTUcgPVjLvgUr6V78WRyq4VEv3FIaDUcckWnAVa105cweHYENvkAhNmmGVq-aYXfnY7xFBB-xJe2rgjIxXMrcJ4rCy-X73yzByK9PtpnKZ=s16000" title="আহমদ ছফা লিখিত শিশু কিশোরদের জন্য গল্পের বই "দোলাে আমার কনক চাঁপা"" /></a><br /></div><div><p></p><p><br /></p><p><b>আলোচক: সুশান্ত বর্মণ</b></p><p><b><br /></b></p><p>বরেণ্য চিন্তাবিদ আহমদ ছফা শিশু-কিশোরদের মন নিয়ে ভেবেছেন। রচনা করেছেন গল্পের বই "দোলাে আমার কনক চাঁপা"৷ গল্প রয়েছে মোট সাতটি।</p><p><br /></p><p>বইয়ের শেষ ব্লার্বে লেখকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি রয়েছে৷ সেখানে সংক্ষেপে লেখকের বর্ণিল ও কর্মমুখর জীবনের উপর আলোকপাত করা হয়েছে৷ সেখানে যা লেখা রয়েছে তা নিম্নরূপ:-</p><p><br /></p><p></p><blockquote>আহমদ ছফার জন্ম ১৯৪৩ সালের ৩০ জুন চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ থানার গাছবাড়িয়া গ্রামে। বাংলাদেশের অন্যতম সেরা লেখকদের একজন। সাহিত্যের প্রতিটি শাখায় সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। গল্প, উপন্যাস, কবিতা, প্রবন্ধ, ইতিহাস, ভ্রমণকাহিনী, অনুবাদসহ সাহিত্যের সকল ক্ষেত্রেই তাঁর অবাধ বিচরণ। সব্যসাচী বিরলপ্রজ এই লেখক একাধারে দার্শনিক এবং মানবতাবাদী। অধুনালুপ্ত দৈনিক গণকণ্ঠের উপদেষ্টা এবং সাপ্তাহিক উত্তরণ ও উত্থানপর্বের প্রধান সম্পাদক। ছিলেন বাংলাদেশ লেখক শিবিরের প্রতিষ্ঠাতাসম্পাদক। তাঁর একাধিক রচনা অনূদিত হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায়। প্রচারবিমুখ এ লেখক কখনাে নাম-যশ-পুরস্কার এসবের তােয়াক্কা করেননি। সেজন্য প্রত্যাখান করেছিলেন বাংলাদেশ লেখক শিবির পুরস্কার’ এবং শহীদ আখন্দ স্মৃতি পুরস্কার লাভ করেছেন মরণােত্তর একুশে পদক। এ মনীষী লেখক ২০০১ সালের ২৮ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন।</blockquote><p></p><p><br /></p><p>সূচনাংশে নিজের বই সম্পর্কে লেখক বলেন-</p><p><br /></p><p></p><blockquote>গল্পগুলাে কিশােরদের জন্যে লেখা হলেও সর্বত্র কিশােরীয়ানা ঠিকমত ফুটে ওঠেনি। এজন্য লেখকই দায়ী। লেখার ইচ্ছে এবং ক্ষমতা দুটো এক জিনিস নয়। তাই রচনাগুলাে যদি ইচ্ছের বিরুদ্ধে অন্যকিছু হয়ে গিয়ে থাকে, তার জন্য লেখক ক্ষমাপ্রার্থী। গল্পগুলাে বিভিন্ন সময়ের ব্যবধানে রচিত। কোন কোনটি কাগজে ছাপা হয়েছে। সে সুবাদে সংশ্লিষ্ট সম্পাদকবৃন্দের প্রতি কৃতজ্ঞতা নিবেদন করছি। তাছাড়া গল্পগুলােয় নানা প্রিয়বন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত । তাদের কেউ চোখের সামনে আছে, কেউ নেই। বইটির প্রকাশনাকালে সকলকে আবার স্মরণ করছি। - আহমদ ছফা</blockquote><p></p><p><br /></p><p>বইয়ের সুচীপত্র নিম্নরূপ:-</p><p><br /></p><p></p><ul style="text-align: left;"><li>দোলাে আমার কনক চাঁপা</li><li>সােনা</li><li>পুতুল</li><li>ঘােড়া চুরির সাক্ষী</li><li>দুটি মর্মর মূর্তির কাহিনী</li><li>স্বপ্ন সমুদ্দুর</li><li>আমির সওদাগর</li><li>মরণের পরে</li></ul><p></p><p><br /></p><p>বইটি উৎসর্গ করা হয়েছে সত্যেন সেনকে।</p><p><br /></p><p>বইয়ের কোথাও প্রথম প্রকাশের কোন তথ্য নেই৷ হাতে থাকা বইটি প্রকাশ করেছে স্টুডেন্ট ওয়েজ, তৃতীয় সংস্করণের প্রকাশকাল ২০১৭, প্রচ্ছদ ও অলংকরণ করেছেন মামুন কায়সার, ৯২ পৃষ্টার বইটির মূল্য ১৬০ টাকা৷ ISBN: 978 984 92793 1 9</p></div>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-11777028806426532632022-01-24T14:35:00.008+06:002022-02-02T12:56:09.565+06:00সূর্য দীঘল বাড়ি, লেখক: আবু ইসহাক<p></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEgxXRQXbLd324KCEk_JLwZLhmuuofid76Ih-TU39puG4bXItlEIq0SrIP6HsfkbvoDYQWPrjXDI6pJm69mmk96sojoREJJfq3ll5QaTX7Qhee4qPrkVa5rKIoFubpYCzG-mRSCLGq6VGPijFs-QmXfnb0htk2eFlv7JKw2tEuZ4chrPP-2Sai4CGw=s500" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="সূর্য দীঘল বাড়ি, লেখক: আবু ইসহাক" border="0" data-original-height="500" data-original-width="328" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEgxXRQXbLd324KCEk_JLwZLhmuuofid76Ih-TU39puG4bXItlEIq0SrIP6HsfkbvoDYQWPrjXDI6pJm69mmk96sojoREJJfq3ll5QaTX7Qhee4qPrkVa5rKIoFubpYCzG-mRSCLGq6VGPijFs-QmXfnb0htk2eFlv7JKw2tEuZ4chrPP-2Sai4CGw=w210-h320" title="সূর্য দীঘল বাড়ি, লেখক: আবু ইসহাক" width="210" /></a></div><br /></div><p>আলোচক <b>~ মরিয়ম মেরিনা</b></p><p></p><p><br /></p><p>উপন্যাসের অনেকাংশ জুড়েই কুসংস্কারে আচ্ছন্ন। কুসংস্কার দিয়েই শুরু, আবার কুসংস্কার দিয়েই শেষ।</p><p><br /></p><p>সূর্য দীঘল বাড়িতে বংশ টেকে না, মানুষ মরে। মুখে মুখে রটে যায় এসব। মানুষ বিশ্বাস করলেও কিন্তু এর পিছনের গল্প ভিন্ন। মানুষ সৃষ্ট কান্ডকারখানাই কুসংস্কারের নাম ধরে চলে আসছে বহুকাল ধরে। সেই সময়ের সমাজ এসব কুসংস্কার মানত, এতে মঙ্গল-অমঙ্গল খুঁজত। অগাধ বিশ্বাস করত কবিরাজ শ্রেণীর মানুষকে। রোগ-বালাই-এ তারা ডাক্তারের কাছে যেতে চাইত না।</p><p><br /></p><p>ধর্মের দোহাই মানুষের পায়ে শিকল পড়িয়ে দেয়, অনাহারে রাখে। অভাবী মানুষজনকে অপেক্ষা করতেও দেখা যায়, কবে পাকিস্থান স্বাধীন হবে এবং ভাতের কষ্ট দূর হবে। চালের দামে সস্তায় আসবে। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা আসলেও চালের দাম আর ভাতের কষ্ট দূর হয়না।</p><p><br /></p><p>উপন্যাসের শুরু সূর্য দীঘল বাড়িকেই কেন্দ্র করে, সেই বাড়িতেই উন্যাসের সমাপ্তি।</p><p><br /></p><p>=:=:=:=:=:=:=:=:=:=:=:=:=</p><p> বইঃ সূর্য দীঘল বাড়ি </p><p> লেখকঃ আবু ইসাহাক</p><p> প্রকাশনীঃ নাসাস</p><p> প্রচ্ছদঃ আব্দুর রউফ</p><p> মূল্যঃ একশত পঁচাত্তর</p><p> প্রথম প্রকাশঃ ১৯৫৫ সালে</p><p> ষষ্ঠবিংশ মুদ্রণঃ জুন ২০১৯</p><p> উৎসর্গঃ বাবার স্মৃতির উদ্দেশ্যে</p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-28882985101266782772022-01-23T17:04:00.007+06:002022-02-02T12:56:09.565+06:00সমরেশ বসু রচিত 'কোথায় পাব তারে'<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEh-leXonE8TavWIYytyLFl_vu-xKZVoTZDtNcIHvUsW7kNicwTMA0y_hHnZPh_u00sh2abDtM9HBsxOK5ik5CsrVxlr-mUIWFCUroNRWV8CiVlSjznUfYSPpEP72bKu1-XPuDCWV4Zxys5zFWsEvbCdAqhXFuGa-Y74_6xKGlJnbokPcdOxOHo1Tg=s500" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="সমরেশ বসু রচিত 'কোথায় পাব তারে'" border="0" data-original-height="500" data-original-width="319" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEh-leXonE8TavWIYytyLFl_vu-xKZVoTZDtNcIHvUsW7kNicwTMA0y_hHnZPh_u00sh2abDtM9HBsxOK5ik5CsrVxlr-mUIWFCUroNRWV8CiVlSjznUfYSPpEP72bKu1-XPuDCWV4Zxys5zFWsEvbCdAqhXFuGa-Y74_6xKGlJnbokPcdOxOHo1Tg=w204-h320" title="সমরেশ বসু রচিত 'কোথায় পাব তারে'" width="204" /></a></div><br /><p></p><p><b>আলোচক ~ জুলকারনাইন স্বপন</b></p><p>'কোথায় পাব তারে' আসলে আমার পড়া বইয়ের মধ্যে অন্যতম একটি বই। এর মধ্যে দেখা যাবে যে আসলে 'কোথায় পাব তারে' এই কথাটির মধ্যেই একটা বড় বিষয় যেটা ইউনিভার্সাল বলে আমার কাছে মনে হয়। আর সমরেশ বসু তথা 'কালকুট' নামে যে এই বইটি লিখেছেন, উনি যেহেতু তিন নামে লিখতেন, তার মধ্যে 'কালকূট' নামে 'কোথায় পাব তারে' তিনি লিখেছেন। আসলে, কোথায় পাব তারে, তারে মানে কী? এই জায়গাটার মাঝে অনেকগুলো প্রশ্ন এসে যায়। যেটা ইউনিভার্সাল, আসলে আমরা প্রশ্নের উত্তর এখনো ওভাবে খুঁজে পাইনি। আমার মনে হয় যে লেখক ওই জায়গাটায় লেখক নিজেও খুঁজছেন, এবং মানুষকে খোঁজার জন্য যে প্রশ্ন বা চেষ্টা বা জিজ্ঞাসা, এটা উনি রেখে গিয়েছেন, এটা একটা অনবদ্য সৃষ্টি তার- আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে মনে হয়। আর একটি বিষয়, সেটি হল যে, ‘কোথায় পাব তারে'র মধ্যে অনেক ধরণের জীবন সমাজ থেকে শুরু করে অনেক চরিত্রকে উনি এনেছেন এবং সেখানে যে পরিবেশ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে উনি 'কোথায় পাব তারে', এটি যে কোন মানুষের ক্ষেত্রে, শিক্ষিত অশিক্ষিত থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনেরই মানুষ এই পৃথিবীতে, এত শত কোটি মানুষ, প্রত্যেকেরই কিন্তু জিজ্ঞাসা কোন না কোনভাবে আসে যে, আমি কে, কোথায় আমি, কোথায় যাব, কোথায় থেকে আসলাম, কীভাবে আসলাম, কেন আসলাম, কী করব, কী হতে পারে? এই ধরনের প্রশ্ন কোন না কোন সময় বিভিন্ন মানুষের মনে কখনও সচেতনভাবে উঁকি দেয়। কখনও অবচেতনভাবে তার মধ্যে থেকে যায়। এই কোথায় পাব তারের বিষয়টি আমার কাছে মনে হয়েছে যে এটি একটি বড় বিষয়কে তিনি সাবজেক্টকে তিনি ধরেছেন, যেগুলো অনেকক্ষেত্রে আমরা বিভিন্ন ফিলোসফিকাল বই থেকে বা বিভিন্নভাবে পড়াশোনা করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে পড়াশোনা করার চেষ্টা করি যে এটা থেকে আমি এই জিনিষ জানবো, ওই জিনিষ জানবো; অথবা এই দর্শনটি জানবো, কিন্তু ইনি তার এই উপন্যাসের মধ্যে এই দর্শনটি বা এই বিষয়টিকে এমন সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ের মধ্য দিয়ে, বিভিন্ন পরিবেশ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে, আসলে 'কোথায় পাব তারে', তিনি এখনও খোঁজ পাননি। মনে হয়, আমরা এখনও খোঁজ পাইনি। আমরা খুঁজছি, আমাদের খোঁজা উচিত। আসলে 'কোথায় পাব তারে' অথবা আমি কে, কোথায় যাব, কী করবো, কী না করবো, এই বিষয়টি আসলে প্রত্যেকটি মানুষেরই। আসলে ভাবা উচিত এবং যেটি আসলে মনুষ্য জীবন, সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে আমরা মনে করি, এই পৃথিবী নামক গ্রহে, সেই জীবের একটি প্রধান জিজ্ঞাসা।</p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-24484852682593773532022-01-23T16:52:00.006+06:002022-02-02T12:56:09.565+06:00মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের তথ্য ও কালক্রম - সুখময় মুখোপাধ্যায়<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEja-tu7jg52bpMXZvsYj9cJAb1TGcnT1b2XIiCb3Mbc0m7JsUQmlCxvs0NBy_4H1LQ2l130CWF6Asoizg8I3eblBEqRG3iNRGB6IIX5TROjZftylLePB4mZVuVaDGuAASoD4hr8CaIM8g55xHvzioy4Ul1ZF_4WFUweMfbxDChIk-6cgZSTXwRpTw=s488" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের তথ্য ও কালক্রম - সুখময় মুখোপাধ্যায়" border="0" data-original-height="488" data-original-width="488" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEja-tu7jg52bpMXZvsYj9cJAb1TGcnT1b2XIiCb3Mbc0m7JsUQmlCxvs0NBy_4H1LQ2l130CWF6Asoizg8I3eblBEqRG3iNRGB6IIX5TROjZftylLePB4mZVuVaDGuAASoD4hr8CaIM8g55xHvzioy4Ul1ZF_4WFUweMfbxDChIk-6cgZSTXwRpTw=w320-h320" title="মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের তথ্য ও কালক্রম - সুখময় মুখোপাধ্যায়" width="320" /></a></div><p><b><br /></b></p><p><b>আলোচক: সুশান্ত বর্মণ</b></p><p><br /></p><p>লেখক মনে করেন পনের শতকের শেষ থেকে আঠারো শতকের শেষ পর্যন্ত সময়কাল হল বাংলা সাহিত্যের যথার্থ মধ্যযুগ৷ এই সময়কালে বাংলা ভাষায় সাহিত্যচর্চা করে যারা সাহিত্যধারাকে গতিশীল রেখেছেন, তাদের নিয়ে এই বই৷</p><p><br /></p><p>'মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের তথ্য ও কালক্রম' বইয়ের রচয়িতা সুখময় মুখোপাধ্যায় পঞ্চাশ জনেরও অধিক লেখককে এই সময়কাল থেকে বেছে নিয়েছেন৷ তাদের পরিচিতি, সময়কাল, রচিত গ্রন্থ, সেই গ্রন্থের আলোচনা সমালোচনা প্রভৃতি বিষয় বিশ্লেষণ করেছেন৷ বিভিন্ন ঐতিহাসিক উপাদানের প্রেক্ষিতে প্রামাণ্য তথ্য উপস্থাপন করেছেন৷</p><p><br /></p><p>যে সাহিত্যিকদের নিয়ে এই বইয়ের আয়োজন, তাদের চিনতে সূচীপত্রের একাংশের দিকে দৃষ্টিপাত করা যেতে পারে৷</p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEiKNI-7xLQPAK1AL4CcPn1DHOoekwFyydEb2oxlv3x2foWWp2HOiYxQEWZlwwxCJZVYXrJbW3jFIYmRk8c0Ewhj3qF-RNVyRKzoGfx-lckJW8L9n8T0YtsRRw-wbdYqLrUCTPhEpbFyXspzPDDIxnDEQScH5v4mSDFl_IEcvhwRBH7DA4t129En2A=s1866" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের তথ্য ও কালক্রম - সুখময় মুখোপাধ্যায় এর সূচিপত্র" border="0" data-original-height="1866" data-original-width="822" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEiKNI-7xLQPAK1AL4CcPn1DHOoekwFyydEb2oxlv3x2foWWp2HOiYxQEWZlwwxCJZVYXrJbW3jFIYmRk8c0Ewhj3qF-RNVyRKzoGfx-lckJW8L9n8T0YtsRRw-wbdYqLrUCTPhEpbFyXspzPDDIxnDEQScH5v4mSDFl_IEcvhwRBH7DA4t129En2A=w141-h320" title="মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের তথ্য ও কালক্রম - সুখময় মুখোপাধ্যায় এর সূচিপত্র" width="141" /></a></div><p>বইয়ের শেষে 'জীবগোস্বামীর জমি কেনার দলিল, অতিরিক্ত টীকা, নতুন তথ্য, ভ্রম সংশোধন সংযোজন করা হয়েছে৷ রয়েছে একটি সমৃদ্ধ নির্ঘন্ট ও সংকেতপঞ্জী৷ এসব সংযুক্তি আগ্রহী পাঠককে তৃপ্ত করবে৷</p><p><br /></p><p>তথ্যসমৃদ্ধ এই বই বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস নিয়ে কৌতুহলী প্রত্যেকের পাঠ করা উচিত৷ বাংলা ভাষাকে চিনতে, বাংলা ভাষা যাদের হাতে রূপ লাভ করেছে, তাদেরকে চেনার জন্য এই বই সাহায্য করবে৷</p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-661113124635937822022-01-23T16:47:00.004+06:002022-02-02T12:56:09.564+06:00বইচিন্তার দর্শন<p></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEjM5XmvUgbg89b4slgcXZw2jQQmeHv6rZp-uMp39a8pnb7sjGfCOgwL4Vv09qCibrNk4dZGoQP2O-_FtygHqYMs3GyTJt71JbutSUpYcQUGj6Xmq7EghdBSZ_fz8Ip9o5wNPETDxCEVKfcS8p_70pg4hrD43HKj32MDKoPAKPSbJ6ZGsruAdrJQCA=s554" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="554" data-original-width="554" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEjM5XmvUgbg89b4slgcXZw2jQQmeHv6rZp-uMp39a8pnb7sjGfCOgwL4Vv09qCibrNk4dZGoQP2O-_FtygHqYMs3GyTJt71JbutSUpYcQUGj6Xmq7EghdBSZ_fz8Ip9o5wNPETDxCEVKfcS8p_70pg4hrD43HKj32MDKoPAKPSbJ6ZGsruAdrJQCA=s320" width="320" /></a></div><br /> বইকেন্দ্রিক আলোচনা ও আড্ডা আরো বাড়ুক। বই নিয়ে মতামত প্রকাশ হোক। বই হয়ে উঠুক নিত্যদিনের আলোচনার প্রধান প্রসঙ্গ।<p></p><p>বই নিয়ে আলোচনা সমালোচনা হয় না তা নয়। প্রিন্ট এবং অনলাইন মাধ্যমে বইয়ের আলোচনা রিভিউ এখন চোখে পড়ে। অনেকেই দ্বিধা ঝেড়ে পঠিত বই সম্পর্কে নিজের ভাবনাচিন্তা ইচ্ছা অনিচ্ছা প্রকাশ করছেন। বই নিয়ে যত কথা বলা হবে, তার সবগুলোই মূল্যবান। ভালমন্দ যা হোক, বই সম্পর্কে প্রতিটি মতামত গুরুত্বপূর্ণ। <br /></p><p>বইরিভিউ হল একটি দীর্ঘ আলোচনা পদ্ধতি। বই সম্পর্কে বিভিন্ন খুঁটিনাটি তথ্য সেখানে থাকতে পারে। বইতে প্রদত্ত তত্ত্ব, তথ্য, চিত্র, ছক, তালিকা ইত্যাদির বিবরণ উল্লেখ করা বইরিভিউ কার্যক্রমের অন্যতম অংশ। এসব 'বইচিন্তা'য় এড়িয়ে যাওয়া যেতে পারে। কেউ উল্লেখ করলে করল, কিন্তু না করলেও আপত্তি নেই।</p><p>স্বল্প কয়েকটি বাক্যে স্বল্প কথায় পঠিত বই সম্পর্কে মনোভঙ্গি, অভিজ্ঞতা, অনুভূতি প্রকাশের সুযোগ থাকা দরকার। সবাই বই সম্পর্কে বিস্তারিত বলবে, খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দোষগুণ বর্ণনা করবে- এমনটা সম্ভব নয়, তাই কাম্য নয়। যারা স্বল্পভাষী, মৃদুভাষী তাদের ভাবনা প্রকাশে 'বইচিন্তা' এগিয়ে আসতে চায়। রচনা লেখা একটি শক্তিশালী কার্যক্রম। ভূমিকা, সূচি, আলোচ্য প্রসঙ্গ, কাহিনী, উপস্থাপন ভঙ্গি, বর্ণনাপদ্ধতি, বিশ্লেষণ, উপাত্ত উপস্থাপন প্রভৃতি বিষয় মাথায় রেখে রচনা নির্মাণে এগিয়ে আসতে হয়। বই রিভিউ বা আলোচনা সমালোচনা সেরকম একটি কার্যক্রম। সেই ইচ্ছা, ধৈর্য, সামর্থ সবার থাকে না। কিন্তু নিজের পঠিত বই সম্পর্কে অন্যকে জানাতে ইচ্ছে হয়। যারা বই পড়ে, তারা হাতে থাকা বইটি সম্পর্কে ভাল-মন্দ অন্যকে জানায়। কয়েকটি বাক্যে, সরল ভাবনায়, গভীরে না গিয়ে, সাময়িক ভাবনার প্রভাবে চট করে কোন বই সম্পর্কে অন্যকে জানানোর যে আগ্রহ সেই আগ্রহের প্রতি 'বইচিন্তা' সম্মান জানাতে চায়।</p>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-1958332077562836471.post-1702197398842540222022-01-23T16:32:00.002+06:002022-02-02T12:56:09.565+06:00সূচনাকালের আহ্বান<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEjP4LsiTKkpbGONm9iU35Zmou9ECOCgjfJxTmLjy14e9tzQbVSeEFtwi5dX2VxFOrcv5PYLHjWx5BwO7fYu0_9n4HtfKFXy2hSnAo5-f4EtIoYb1HXXCstuT4vfeUepfESIg_hC5m7o5t51banZUyWuINqGzUeYg_MVX6h88ZizazGYmEe5Nh06sA=s438" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="বইচিন্তা ব্লগের সূচনাকালের আহ্বান" border="0" data-original-height="394" data-original-width="438" height="288" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEjP4LsiTKkpbGONm9iU35Zmou9ECOCgjfJxTmLjy14e9tzQbVSeEFtwi5dX2VxFOrcv5PYLHjWx5BwO7fYu0_9n4HtfKFXy2hSnAo5-f4EtIoYb1HXXCstuT4vfeUepfESIg_hC5m7o5t51banZUyWuINqGzUeYg_MVX6h88ZizazGYmEe5Nh06sA=w320-h288" title="বইচিন্তা ব্লগের সূচনাকালের আহ্বান" width="320" /></a></div><p></p><p>বই আলোচনা সমালোচনার বিধিবদ্ধ নিয়মগুলো এখানে উন্মুক্ত। একটি বই সম্পর্কে আপনার ভাবনায় আসা প্রথম কথাগুলো বলুন।</p><p>স্বতস্ফূর্তভাবে, দ্বিধাহীনচিত্তে, বাঁধভাঙ্গা উচ্ছাসে, সাবলীলভাবে। বলে যান পঠিত বই সম্পর্কে উপলব্ধ অনুভূতিগুলো। যা বুঝলেন, যা জেনেছেন তার সারাংশ। কেমন লাগলো বইটি, কি কারণে, কোন লাইনটি এখনও মনে আছে, কোন সংলাপ, মনের মধ্যে দাগ কেটেছে, কোন চরিত্রটি দৃষ্টি কেড়েছে তার বর্ণনা দিন। পাঠককে জানিয়ে দিন আপনার ভাবনাগুলো।</p>Unknownnoreply@blogger.com0